Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অর্জনসমূহ

কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মৎস্য সেক্টরের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অনস্বীকার্য। 

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুযায়ী মৎস্যখাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২.০৮ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপি’র ২১.৮৩ শতাংশ মৎস্যখাতের অবদান। 

দৈনন্দিন মাছ গ্রহণের পরিমাণ দাড়িয়েছে ৬৭.৮০ গ্রাম (এইচআইইএস, 2022)। 

বিগত তিন অর্থবছরে (২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২) মোট মৎস্য উৎপাদন ছিল ৪৫.০৩, ৪৬.২১ ও ৪৭.৫৯ লক্ষ মেট্রিক টন। 

বিগত তিন অর্থবছরে (২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২) ৭০৯৪৫.৩৯, ৭৬৫৯১.৬৯ ও ৭৪০৪২.৬৭ মে.টন মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি করে যথাক্রমে ৩৯৮৫.১৫, ৪০৮৮.৯৬ ও ৫১৯১.৭৫ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে। 

অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদন ও বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে যথাক্রমে ৩য় ও ৫ম স্থান অধিকার করেছে (এফএও, ২০২২)।

* বিগত বছর গুলোতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে নিরাপদ মাছ ও মৎস্যজাত পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করণের জন্য

   উত্তম মৎস্য চাষ অনুশীলন প্রবর্তন ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

*  মৎস্য অধিদপ্তরের টেশসই প্রযুক্তি হস্তান্তরের ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে রুই জাতীয় মাছের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যও হারে বৃদ্ধি

    পেয়েছে।

*  দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ পাবদা, গুলসা, কৈ, মাগুর, টেংরা ইত্যাদি উৎপাদনে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে।

* মৎস্য চষিদের চাহিদা ভিত্তিক প্রশিক্ষন ও পরামর্শ সেবা প্রদান করা হচ্ছে ।

* মোবাইল এ্যাপস্ এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার চাষ ও রোগ বালাই এর পরামর্শ সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

* বিদেশী মাগুর ও পিরানহা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* সেচের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* গুণগত মান সম্পন্ন পোনা উৎপাদনের জন্য হ্যাচারী আইন/ ২০১০ ও বিধিমালা/২০১১ প্রণয়ন করা হয়েছে।

* মাছের মান সম্মত খাদ্য নিশ্চিতকরণে মৎস্য খাদ্য আইন /২০১০ ও বিধিমালা/ ২০১১ প্রনয়ন করা হয়েছে।

* সামুদ্রিক মৎস্য উৎপাদনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে ঐতিহাসিক সমুদ্র বিজয়ের মাধ্যমে

    অতিরিক্ত ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার জলসীমায় বাংলাদেশের একছত্র আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

* সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদে কাঙ্খিত উন্নয়ের লক্ষ্যে গবেষণা ও জরিপ কাজ সম্পাদনের জন্য “আরভি মীম সন্ধানী” জাহাজ সংযুক্ত

   হয়েছে। গভীর সমুদ্রে খড়হম খরহবৎ প্রকারের ফিশিং ট্রলার সংযোজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

* সামুদ্রিক  এলাকায় মাছের সুষ্ঠ প্রজনন ও সামুদ্রিক মৎস্য সংরক্ষণের জন্য প্রতি বছর ২০ মে  হতে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন

    বঙ্গোপসাগরে সকল বাণিজ্যিক ট্রলার মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ৮ মাস ব্যাপি জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম গ্রগণ করা হয়েছে।

* প্রজনন কালীন সময়ে মা ইলিশে সংরক্ষণ কার্যক্রম গ্রগণ করা হয়েছে।

* মা-ইলিশ সংরক্ষণ কলীন সময়ে প্রায় ২.৫ লক্ষ জেলেদেক্যে বিশেষ বিজিএফ কর্মসুচি আওতায় খাদ্য শস্য বিতরণ করা হয়েছে।

* ইলিশ সংরক্ষণের জন্য অভায়শ্রম কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।